 
                            প্রকাশিত : ২১ অক্টোবর ২০২৫, ৪:২৭:৪৯
দিন যত যাচ্ছে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। কমছে নগদ টাকার কারবার। এখন অনেক যায়গায় ডিজিটাল লেনদেন হয়। কিউআর কোডের মাধ্যমে এই লেনদেন হয়ে থাকে। তবে আমরা কি জানি কীভাবে কাজ করে এ প্রযুক্তি?
ডিজিটাল লেনদেনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে এ প্রযুক্তি। মোবাইল ফোনে কিউআর কোড স্ক্যান করে অহরহ বিল মেটাচ্ছেন মানুষ। এ ছাড়া মেট্রোরেলের টিকিট থেকে শুরু করে রেস্তরাঁর মেনুকার্ড, সব কিছুই ধীরে ধীরে বদলে যাচ্ছে চতুষ্কোণ কোডটিতে।
কিউআর শব্দটির অর্থ কুইক রেসপেন্স। প্রযুক্তিটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, যেমন ইচ্ছা স্ক্যান করে একে ব্যবহার করতে পারেন গ্রাহক। ভালো করে লক্ষ করলে দেখা যাবে, কিউআর কোডের ভিতরে রয়েছে তিনটে ছোট ছোট চতুষ্কোণ। সেগুলিই অ্যালাইনমেন্ট ঠিক রাখে। ফলে স্ক্যান করে এতে ডিজিটাল লেনদেন করতে পারেন ব্যবহারকারী।
বিশ্লেষকেরা কিউআর কোডকে বারকোডের উন্নত সংস্করণ বলেন। এর মধ্যে লুকিয়ে থাকে একটি বড় সংখ্যা। সেটি ০ ও ১ বা অন্য কোনও ফরম্যাটে থাকতে পারে। বারকোড স্ক্যান করলে মেলে কিছু তথ্যও। কিউআর কোডও ঠিক সে রকম। যদিও এতে তথ্যের পরিমাণ থাকে বেশি।
সূত্র: আনন্দবাজার।